Tuesday 7 June 2016

WEST BENGAL UNDER THE TREAT OF ISLAMIC JIHADIS AND ISLAMIC PARTY TMC

পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদেরকে আজও বীরের মতো রক্ষা করে চলেছে আদিবাসী ও নিম্নবর্গীয় হিন্দুরা। উচ্চবর্ণীয় হিন্দুরা তো বেশিরভাগই সুশীল সেকু মাকু, তেতলায় শুয়ে ঘুম দেয়। কোন তাপ-উত্তাপ নেই, কি সুন্দর হাসি-ঠাট্টা-মজা-ইয়ার্কি করে চলেছে, আর মানবতার বুলি কপচাচ্ছে। ধান্দাবাজ সুশীলের দল সব। আজ রাজনৈতিক ক্ষমতা আছে, কাল তা থাকবে না। যা দিয়ে সরকারী সুখ-সুবিধা, চাকরি-বাকরি আদায় করছো। আজ এই নীচু তলার আদিবাসী হিন্দুরা শেষ হলে, জেহাদি ইসলামী চাপাতির কোপ তেতলাকেও ছাড়বে না।
...যা শুনলাম, "চন্দ্রকোনায় জিহাদি আক্রমণ" প্রতিরোধে মূল ভূমিকা নিয়েছে আদিবাসী হিন্দু ভাইরা। নাহলে হিন্দুদের খেল খতম করে দিত হারামজাদা মোল্লারা। এখন সময় আছে হিন্দুর দল, জাত-পাত বিভেদ ভুলে কাঁধে কাঁধ লাগাও। আর সমস্ত নিম্নবর্ণীয় হিন্দুদের বুকে টেনে, জামাতি-বামাতিদের জাতি বিদ্বেষ তৈরীর পথ বন্ধ করো। নাহলে কোন শুয়োরের বাচ্চা তোমাদের গলা আর বাড়ির মেয়েদের রক্ষা করতে পারবে না। বাজারে যৌনদাসী হিসাবে বিক্রি করবে মোল্লারা তোমাদের মেয়ে-বৌ-বোনকে।
...যারা গত ২৮ শে মে থেকে পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনায় হিন্দুদের ওপর মুসলিমদের জেহাদি আক্রমণ সম্পর্কে জানেন না, তাদের জন্যে মূল ঘটনা তুলে ধরলাম।
...গত ২৮ শে মে ১০ থেকে ১২ জনের মুসলিমদের একটি দল চন্দ্রকোনা রোডের ট্যাক্সিষ্ট্যান্ডে ১ জন হিন্দু ছেলেকে প্রচন্ড মারধর করে। ওই ঘটনার পর হিন্দুরা প্রতিবাদ করার জন্য রাস্তা অবরোধ করে। এই অবরোধ করার পর চন্দ্রকোনার মুসলিমরা কেশপুর, গড়বেতা, বগড়ী থেকে বহিরাগত মুসলিম এনে জমায়েত করতে শুরু করে।
...গত ২৯ শে মে সকালে বিপুল পরিমান অস্ত্র সহ মুসলিমরা জমায়েত করে হিন্দুদের দোকানপাট লুঠ করে এবং গ্রামে আগুন ধরিয়ে দেয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে পৌঁছালে পুলিশকেও আক্রমণ করে মুসলিমরা, OC এর মাথা ফাটিয়ে দেয়। প্রশাসন ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে মুখে কুলুপ এঁটে বসে থাকে।
...২৯ শে মে বিকেলে হিন্দুরা মুসলিমদের আবার আক্রমণ যথেষ্ট প্রতিরোধ করে ট্যাক্সি স্ট্যান্ড এলাকায়। মোল্লারা আশেপাশের গ্রাম্য এলাকাতে প্রচন্ড ভাংচুর, লুটপাট চালায়। নতুন মমতার পুলিশ আর প্রশাসন মোল্লাদের জমায়েত, ভাংচুর, লুটপাট দেখতে পায় নি বলে, তাদের বিরুদ্ধে কোনো একশন নেয়নি।
...২৯ শে মে সন্ধ্যায় চন্দ্রকোনা থেকে ৩-৪ কিলোমিটার দুরে মোল্লারা একত্রিত হয় আবার আক্রমনের জন্য। ১২ টা বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়, ২ টা বাইক আর ২টা গাড়িও ধ্বংস করে দেয়া হয়। সেদিন রাত পর্যন্ত ৩ জন হিন্দুকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তত্পরতার সাথে তাদের কোর্টে তোলাও হয়। আরও ৫ জন হিন্দুর বিরুদ্ধে ১0 টি জামিন অযোগ্য ধারায় কেস করা হয়।
...২৯ শে মে রাতে তেইশ গাড়ি RAF নেমেছিল, তার ওপর আদিবাসীদের আক্রমণ করতে গিয়ে তীরের মুখোমুখি হয়েছে মোল্লারা। তাই এলাকাতে উত্তেজনা থাকলেও পুনরায় সংঘাত হওয়ার সুযোগ ঘটেনি।
...কাল ৩০ শে মে, বিশ্বস্ত সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী গতকাল চন্দ্রকোনার নবকোলা গ্রামে জনাব সিদ্দিকুল্লা গোপন মিটিং করে গেছেন এবং মুসলমানরা আগামীদিনে আবার হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নিজেদের মধ্যে প্রায় ৬৭ লক্ষ টাকা ফান্ড কালেকশন হয়েছে। তার মধ্যে থেকে ৩০ লক্ষ টাকা এক প্রশাসনিক কর্তা নিয়েছেন। অতএব, এর পরের হামলা খুব ভয়ংকর হতে চলেছে। আমাদের এখন উচিত সর্বতোভাবে চন্দ্রকোনার পাশে দাঁড়ানো।
...আবার এমন হলে সেদিন অনেক মোল্লাই আর ঘরে ফিরবে না। ৭২ হুরের সাথে জন্নতের সফরে যাবে....ইনশাল্লাহ। আমাদের হিন্দু আদিবাসী বন্ধুরা মোল্লাদের সঠিক জবাব দিয়েছে।


Translation: West Bengal: Another riot in West Medinipur goes unreported by media.

It has not even been a month since West Bengal elected TMC, West Bengali Hindus are already being subjected to riots in West Medinipur. Large scale violence erupted in West Medinipur district in West Bengal after an altercation broke out between Hindus and Muslims yesterday. Many shops and houses of Hindus have been torched in the aftermath of this incident. Bikes and cars have been torched and there has been huge damage caused to public and private property.  
According to local sources, heavy police force has been deployed but situation is still very tense.

As per some reports, loud speakers from mosques are heard saying that this is the last time Hindus will have their peaceful nights and that Hindus will be killed thereafter. The mosques have also made open calls to Hindus to permanently leave the area if they wish their safety. The tribal Hindus along with some locals have supposedly started to retaliate against these attacks and reserve police have been deployed there to prevent further escalation of the riots. The constant riots engineered against Hindus in Bengal despite the Bengali secular pretensions is worrying. Details are still awaited and it is yet to be seen if the media will even cover it seeing as the local media seems to have ignored the hundreds of Hindu livelihood destroyed to protect the secular fabric and intellectual superiority of Bengali communists and secularism of TMC.

West Bengal gave enormous mandate to Mamta Banerjee even after TMC mishandled the Malda riots and did not take any action against the rioting Muslims. Given high population of Muslims and rising radicalization in West Bengal, such riots will only become more common in near future. The way TMC has handled Muslim rioters with kid gloves, it will only lead to further worsening of the communal situation in West Bengal.



lINK;
http://www.thefrustratedindian.com/2016/05/paschim-medinipur-violence/


Hindus Protesting in Chandrakona

Hindu Adivasis taken up Weapons to save their Lives

Hindu Adivasis Driving Muslim Invaders

A  frightened Hindu holding Axe to save his mother & sister

AFGANISTHAN - BEFORE TALIBAN

"ইসলামের অগ্রগতি, নারীর অভিশাপ"
মাত্র ৪০-৪৫ বছর আগে মিনিস্কার্ট পরে রাস্তায় প্রকাশ্যে ঘুরতেন আফগান নারী। বাসে পুরুষের সঙ্গে পাশাপাশি বসতেন, গান-বাজনা ও সঙ্গীত চর্চাও করতেন। ইউরোপ ও আমেরিকার মতোই তখন স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পাড়তেন মেয়েরা। নারীরা চিকিৎসা পেশা গ্রহণ করতে পারতেন, নারী-পুরুষ সকলে মুভি থিয়েটার, ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাস কিংবা শহরতলীর টেক্সটাইল মিলগুলোতে একত্রে চলাফেরা করতে পারতেন। আইন ও শাসনের ঐতিহ্য ছিলো এবং একটি সরকার ছিলো।
সেই আফগানিস্তানে এখন উল্টো চিত্র। মেয়েরা চাকরি করতে ও স্কুল-কলেজে পড়তে গেলে তালেবানরা তাদের হত্যা করে। নারী শিক্ষা সেখানেে এক প্রকার নিষিদ্ধ। সঙ্গীত চর্চা তো এখন কেবলই স্মৃতি! আফগানিস্তানে এখন পৃথিবীর মধ্যে নারী নির্যাতনের হার সবচেয়ে বেশি। নারীরা গৃহবন্দী। ৮৫ শতাংশ নারীর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার ব্যবস্থা নেই। তাদের প্রত্যাশা খুবই কম। নারীর প্রতি সহিংসতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে সেখানে। যুদ্ধ এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার।
আফগানিস্তানে রাজতন্ত্রের পতন ঘটে ১৯৭৩ সালে। শেষ রাজা ছিলেন মোহাম্মদ জহির শাহ। এক অভ্যুত্থানে রাজা জহির শাহকে পরাজিত করে ক্ষমতার দখল নেয় দাউদ খান। দাউদ খান ক্ষমতা নেওয়ার পর বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক সমর্থন হারায়। সত্তর দশকের শেষের দিকে দেশটি গৃহযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।
১৯৭৯ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন দেশটিতে হস্তক্ষেপ করে। তখন ৮০ হাজার সৈন্য পাঠিয়ে আফগানিস্তানে গৃহযুদ্ধ থামাতে চেষ্টা করে রাশিয়া। এক দশক ধরে আফগানিস্তানে গেরিলা যুদ্ধ চালায় ইসলামিক জেহাদিরা। টানা ১০ বছর যুদ্ধের পর সোভিয়েত বাহিনী ১৯৮৯ সালে আফগানিস্তান ছেড়ে চলে যায়। কিন্ত এ যুদ্ধের কারণে দেশটিতে অর্থনৈতিক বিপর্যয় নেমে আসে। ৫০ থেকে ৬০ লাখ মানুষ শরণার্থী হয়।
সোভিয়েত বাহিনী চলে যাওয়ার পর নতুন করে বিভিন্ন জেহাদি দলের মধ্যে ক্ষমতা দখল নিয়ে গৃহযুদ্ধ চলতে থাকে। এ সুযোগে ১৯৯৬ সালে ইসলামিক জেহাদি তালেবানরা দেশটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। তালেবান ক্ষমতা নেওয়ার পরই দৃশ্যপট দ্রুত পাল্টে যেতে থাকে। রক্ষণশীল ইসলামিক শাসন চাপিয়ে দিয়ে দেশের অর্থনীতির সাথে সংস্কৃতিকেও ধ্বংস করে দেয় তালেবান শাসকরা।
তালেবানরা আফগান নারীদের বোরখা পরা বাধ্যতামূলক করে। নারীদের শিক্ষা গ্রহণ ও চাকরি করা নিষিদ্ধ হয়ে যায়। শুরু হয় বর্বর পুরুষতান্ত্রিক শাসন। ২০১৩ সালে নারী নির্যাতনে শীর্ষ স্থান দখল করে আফগানিস্তান। তালেবান শাসনের সময় ইসলামিক কট্টরপন্থা অবলম্বন করে নারীকে গৃহবন্দী করে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। মধ্য এশিয়ার প্যারিস খ্যাত আফগানিস্তান এগিয়ে যেতে থাকে অন্ধকারের দিকে।
তালেবান প্রধান মোল্লা ওমর মধ্যপ্রাচ্যের জঙ্গি সংগঠন আল কায়েদাকে মদদ দিতে থাকে। আফগানিস্তান থেকে আল কায়েদার জেহাদিরা টুইন টাওয়ার হামলাসহ আরো কয়েকটি হামলা চালায়। এর প্রেক্ষিতে মার্কিন বাহিনী আফগানিস্তানে ২০০১ সালে সৈন্য পাঠায়। নতুন আরেকটি যুদ্ধের মধ্যে পড়ে দেশটি। মার্কিন বাহিনী আফগানিস্তানে আলকায়েদা প্রধান লাদেনকে ধরতে ব্যর্থ হওয়ার পর তারা শাসক হিসেবে হামিদ কারজাইকে নির্বাচিত করে।
২০০১ সালের পর গণতান্ত্রিক শাসন শুরু হলেও দেশটিতে যে ইসলামিক চরম পন্থা জেঁকে বসে, তা থেকে আজও মুক্ত হতে পারেনি দেশটির জনগণ। তবে ‘তালেবান’ শাসন অবসানের পর শিক্ষা, নারী অগ্রগতি ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে উন্নতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তা সত্ত্বেও দেশটিতে এখন অন্তহীন সমস্যা, আবার জাঁকিয়ে বসছে ISIS জেহাদিরা। আমাদের পাশের দেশ বাংলাদেশ, খুব দ্রুত এই ইসলামী কট্টরপন্থার দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।
আফগান নারীদের সোনালি অতীত ও বর্তমানের কিছু চিত্র তুলে ধরা হলো।




REAL FACE OF ISLAMIC BANGLADESH

বাঙালী হিন্দুর টুকরো ইতিহাস---
...দেশ ভাগ হয়েছে, ঐ সময়ের বাংলা মাসিক পত্রিকা বসুমতির ১৩৫৭ সন - ইংরেজীর ১৯৫০ - মারফত পূর্ব পাকিস্তানের হিন্দুদের খবর এসে পৌছাচ্ছে কলকাতায় - বরিশাল - ফরিদপুর - রাজশাহী - পাবনা দিনাজপুরের হিন্দুদের উপর অত্যাচার চরমে উঠেছে। হিন্দুরা তাঁদের প্রাণ বাঁচাতে নিজেদের মেয়ে বউ, বোনকে মুসলিমদের ডেরায় পাঠাতে বাধ্য হচ্ছে।
...পূর্ব পাকিস্তানের পাবনা জেলার 'বেরা' গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত হিন্দু ডাক্তার বাস করতেন তাঁর প্রাণের অধিক প্রিয়তমা একমাত্র কন্যা আর স্ত্রী কে নিয়ে।
...১৬ ই জুন ১৯৫০ রাত ১২ টার সময় ৫ জন মোল্লা আসে একজন সিরিয়াস রোগীর জন্যে ডাক্তার বাবুকে নিয়ে যেতে। রাত একটায় আবার মোল্লারা এসে তাঁর স্ত্রীকে বলে ডাক্তার বাবু অজ্ঞান হয়ে গেছেন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের সঙ্গে ঐ রাতে উনার স্ত্রী ছুটে যান মোল্লাদের ডেরায়। কিছু দূরে গিয়ে তারা ঐ ডাক্তারের সাথে তাঁর স্ত্রীকেও বন্দী করে বলেন, "ঐ পাঁচ মোল্লার একজনের সঙ্গে তাঁদের ১৭ বছরের মেয়েকে বিয়ে দিতে হবে। তারা জড় পদার্থের মতন তখন সম্মতি দিতে বাধ্য হন।"
...এর পরে ১৮ ই জুন ১৯৫০ তে মেয়েটি অত্যন্ত অসুস্থ হওয়ায় তাঁর ডাক্তার পিতাকে ডাকা হয়। তিনি এসে নিজের চোখে দেখেন তাঁর প্রাণাধিক প্রিয়তমা কন্যার নিম্নাঙ্গ ভয়ানক অত্যাচারে অসাড় হয়ে গেছে। হিন্দু ডাক্তার পিতা বুকে পাথর চেপে ঔষধ দেওয়ার নাম করে চোখ বন্ধ করে একটা বিষ ইঞ্জেকশন দিলেন মেয়েকে শেষ বারের মতন চোখ বন্ধ করে চোখের জলে।
...এর পরে তিনি আর তাঁর স্ত্রী বিষ খেয়ে হিন্দু কন্যার পিতা মাতা হবার জ্বালা জুরালেন।



BARBARIC ISLAM

প্রসঙ্গঃ "সম্প্রতি ইসলামিক পাকিস্তানে সকল আরব দেশের মতন, স্বামীকে বৌ পেটানোর আইনি অধিকার দেওয়া হয়েছে।"
...বউ পেটানোর জন্য ধর্মগ্রন্থ লাগে না। যেটা লাগে সেটা হচ্ছে রুচি! নোংরা মানসিকতার লোকই বউয়ের গায়ে হাত তোলে। কিন্তু যখন কোন ধর্ম এ ধরণের পেটানোর কথা বলে আর সেটা কোন রাষ্ট্র সেই ধর্মীয় বিধানকে আইনে পরিণত করে সেটি সভ্য সমাজের জন্য লজ্জ্বার।
...দুঃখজনক হলো মুসলিম কমিউনিটির কোনকালেই লজ্জ্বা বলতে জিনিসটি ছিল না। মুসলিম বিশ্ব নারীদের নুন্যতম অধিকার দিতে চায় না, সৌদি নারীরা স্বামী বা পুরুষ অভিভাবক ছাড়া ভ্রমণ দূরে থাক একা ড্রাইভারের সঙ্গে গাড়িতে চড়তে পারে না- এসব মুসলিমদের কোনভাবেই লজ্জিত করে না।
...আমি নিশ্চিত পাকিস্তানের কেউই তাদের দেশের বউকে পেটানোর যে আইন পাসের সুপারিশ করেছে তাতে সামান্যতম লজ্জ্বা পায়নি। বরং কেউ যদি এই আইনের বিরুদ্ধে কথা বলে তাহলে তাদের মধ্যেই সাহসী, ধর্মের জন্য নিবেদিত প্রাণ কোন ঈমানদার তাকে হত্যা করে ফেলবে। আর বাকীরা হত্যাকারীর পক্ষে দাঁড়াবে…।
...সব ধর্মেই এইরকম নারী নিপীড়ণ, অসভ্য, বর্বর বিধান রয়েছে কিন্তু সেই সব ধর্মের অনুসারীরা এসব বিধান নিয়ে এখন আর আলোচনা করে না। তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশেও তারা এইসব ধর্মীয় মতামতকে আইন বানাতে যায় না।
...ভারত মনুর বিধানকে আইন বানায়নি। খ্রিস্টান, বৌদ্ধরা যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ সেখানেও তাদের ধর্মীয় বিধি বিধানকে আইন হিসেবে গ্রহণ করেনি। এমনকি ইহুদীদের একমাত্র ধর্মীয় রাষ্ট্র ইজরাইলও তাদের দেশকে ধর্মনিরপেক্ষ আইনে চালায়। আজকের যুগে ইউরোপ তো দূরে থাক, উপমহাদেশে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল ব্যতিত কোথাও ধর্মীয় বিধানকে মানুষের পারিবারিক জীবনে চাপিয়ে দেয়ার নজির নেই। কিন্তু মুসলিমদের কথা ভিন্ন।
...পাকিস্তানের মত কোন ইসলামী কাউনিন্স যখন এরকম ইতর আইন পাসের দাবী জানায় তখন বেশির ভাগ চুপ করে থাকে। বরং কেউ বাধা দিতে চাইলে ধর্মানুভূতিতে আঘাত পায়। গোটা বিশ্বের কাছে নিজেদের নারীদের নিয়ে এরকম একটা আইনের কথা বলেও বিন্দু পরিমাণ লজ্জ্বাশরমে তারা আক্রান্ত হয় না!
...মুসলিমরা যতদিন কুরআনের এই সমস্ত ইতর আইনকে নিজেদের দেশে প্রতিষ্ঠা করতে যাবে ততই বেশি করে তাদের নবীকে, তাদের কুরআনকে আলোচনায় নিয়ে আসবে। আজকের দিনে ইসলাম ধর্মকে নিয়ে এত আলোচনার কারণই হচ্ছে এই ধরণের বিতর্কিত বিধি-বিধানকে আধুনিক সভ্য বিশ্বে প্রয়োগের চেষ্টা।
...দেখে নেওয়া যাক বউ পেটানোর জন্যে কোরান কি নির্দেশ দিয়েছে-
الرِّجَالُ قَوَّامُونَ عَلَى النِّسَاء بِمَا فَضَّلَ اللّهُ بَعْضَهُمْ عَلَى بَعْضٍ وَبِمَا أَنفَقُواْ مِنْ أَمْوَالِهِمْ فَالصَّالِحَاتُ قَانِتَاتٌ حَافِظَاتٌ لِّلْغَيْبِ بِمَا حَفِظَ اللّهُ وَاللاَّتِي تَخَافُونَ نُشُوزَهُنَّ فَعِظُوهُنَّ وَاهْجُرُوهُنَّ فِي الْمَضَاجِعِ وَاضْرِبُوهُنَّ فَإِنْ أَطَعْنَكُمْ فَلاَ تَبْغُواْ عَلَيْهِنَّ سَبِيلاً إِنَّ اللّهَ كَانَ عَلِيًّا كَبِيرًا
অর্থাৎ- "পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে। সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ।"
কোরান- (সূরা আন নিসা-৩৪)
লিখেছেন- Susupto Pathok


CASTE RESERVATION - A DIVIDE & RULE TACTIC OF CONGRESS PARTY

সংরক্ষণের অভিশাপঃ
-------------------------
এক সজ্জন ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করা
হয়েছিল যে, একজন "জেনারেল
ক্যাটাগরি"র ভারতীয় হিসেবে 
আপনার অনুভূতি কি ??? এর
জবাবে সেই সজ্জন ব্যক্তিটি যে
জবাব দিয়েছেন, তা নিম্নরূপ -
কলেজে প্রবেশ পরীক্ষাঃ
----------------
আমার নম্বর ১৯২
তার নম্বর ৯২
আজ্ঞে হ্যাঁ, আমরা একই কলেজে
পড়তামI
কলেজ ফিঃ
-----------------
প্রতিটি সেমিস্টারে আমাকে
৩০২০০ টাকা ফিস দিতে হত
অথচ আমাদের পারিবারিক আয়
বছরে ৫ লাখ টাকার চেয়ে কম
ছিলI প্রতি সেমিস্টারে তাকে ফিস
দিতে হত ৬৬০০ টাকা I তার মা-
বাপ দুজনেই ছিলেন ভালো
উপার্জনকারী।
আজ্ঞে হ্যাঁ, আমরা দু'জন একই
হোস্টেলে থাকতাম I
মেস ফিসঃ
-----------------
প্রত্যেক সেমিস্টারে আমাকে
১৫০০০ টাকা মেস ফিস দিতে হত।
সেও প্রতি সেমিস্টারে ১৫০০০ টাকা
দিত, তবে অবশেষে সে সেটা refund
পেয়ে যেত।
আজ্ঞে হ্যাঁ,আমরা একই মেসে থাকতাম।
পকেট মানিঃ
-----------------
আমার হাত খরচা ছিল মাসে ২০০০
টাকা যেটা আমি কিছু ট্যুইশানি আর
মা-বাবার কাছ থেকে প্রাপ্ত অর্থ দ্বারা
সংগ্রহ করতাম I সে ৫০০০ টাকা
খরচ খরত, যেটা সে স্কলারশিপের
টাকা হিসেবে সংগ্রহ করত।
আজ্ঞে হ্যাঁ, আমরা একসাথেই পার্টি
করতাম I
CAT 2015
-----------------
আমার প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৯৮.৭%, আমি
তখন কোনো IIM থেকে মিস কলের
প্রতীক্ষা করছিI সে উক্ত পরীক্ষাতে
৬৩% নম্বর পেয়ে আহমেদাবাদের
IIM এ select হয়ে গেল।
আজ্ঞে হ্যাঁ, aptitude test আর
test of reasoning তাকে আমিই
শিখিয়েছি I
OIL Campus recruitment,
--------------------------------
আমি rejected (আমার OGPA ছিল
৮.১)। সে selected (তার OGPA ছিল
৬.৯)
আজ্ঞে হ্যাঁ, আমরা দু'জন একই কোর্স
পড়েছিI
GATE Score
-------------------
আমি ৩৯.৬৬% নম্বর পেয়ে
disqualified আর তার সাথে ১৬৮০০০
হাজার টাকার স্কলারশিপ হাত থেকে
বেরিয়ে গেলI সে ২৬% নম্বর পেয়ে
qualified আর তার সাথে পেয়ে গেল
১৬৮০০০ টাকার স্কলারশিপও।
আজ্ঞে হ্যাঁ, আমরা একই note follow
করেছিলাম।
---------------------
এখন প্রশ্ন হলো-- আমি কে ?
এর উত্তর হলো-- আমি একজন
জেনারেল ক্যাটাগরি'র ভারতীয় I
আমার মনের মধ্যে যে প্রশ্নগুলো
ঘুরপাক খাচ্ছে, তা হল --
১) চলাফেরা করার মত তার কি
দুটো পা ছিল না ?
২) তার কি লেখাপড়া বা অন্য কোন
কাজ করার মত দুটি হাত ছিল না ?
৩) তার কি কথা বলার মুখ ছিল না ?
৪) তার কি চিন্তাশক্তি বা বোধশক্তি
ছিল না ?
যদি তার মধ্যে উপরোক্ত জিনিসগুলির
অভাব না থেকে থাকে তাহলে আমাদের
দুজনের প্রতি অভিন্ন ভাব কেন
প্রকাশিত হলো না ???
সংরক্ষণ নামক পক্ষপাতদুষ্ট এই
ক্যানসার থেকে ভারতকে বাঁচাতে
সবাই এগিয়ে আসুন, বিশেষ করে
সংরক্ষণের আওতায় থাকা মানুষেরাI
(সংগৃহীত)



POULTRY BUSINESS OF ISLAM

ধার্মিক টানে ১০০ সন্তান উৎপাদন করতে চলেছেন এক পাকিস্তানি মুসলিম !!!
৩৫ বছর বয়সী এই পাকিস্তানি মুসলিম এখন হন্যে হয়ে খোঁজ করছেন চতুর্থ স্ত্রীর। কারণ তাঁর জীবনের লক্ষ্য ১০০ সন্তান উৎপাদন করা। সেদিকেই এগিয়ে যেতে চান তিনি। আর এই লক্ষ্য পূরণ করতে তার দরকার চতুর্থ স্ত্রীর (ইসলামে জায়েজ) !
জন মহম্মদ খিলজির বয়স ৪৬ বছর। এর মধ্যেই ৩৫ জন সন্তানের পিতা হয়ে গিয়েছেন তিনি। পাকিস্তানের কোয়েট্টার বাসিন্দা খিলজির বিশ্বাস, "এটা তাঁর ধার্মিক কর্তব্য, যত বেশি সন্তানের জন্ম দেওয়া যায় সব সময় সেই প্রচেষ্টা করা। সেই জন্যই অন্তত ১০০ জনের পিতা হতে চান তিনি"।
তাঁর বড় মেয়ে, ১৫ বছরের শাগুফতা নাসরিন বাবাকে পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে। অন্যদিকে বড় ছেলে, ১৩ বছরের মহম্মদ এশা জানিয়েছে, "সে বাবার চেয়েও বেশি, অর্থাৎ ১০০-ও বেশি সন্তানের বাবা হতে চায়"।
খিলজি পেশায় সামান্য একজন মেডিক্যাল টেকনিশিয়ান। এতজন মানুষের সংসার চালাতে প্রায় পাকিস্তানি মুদ্রায় ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা খরচ হয় বলে জানিয়েছেন খিলজি। তবে সাধারণ একজন টেকনিশিয়ান হয়ে কীভাবে এত টাকা সে জোগাড় করছে সেটা খোলসা করেননি তিনি।
খিলজি জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত টাকাপয়সা নিয়ে কোনও সমস্যা তাঁর হয়নি। তবে ভবিষ্যতে পরিবার বাড়লে সমস্যা হবে। সেজন্য সরকারের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে সে। যদি সরকার সাহায্য নাও করে, তবুও সমস্যা হবে না। কারণ আল্লাহর উপরে অগাধ বিশ্বাস রয়েছে তাঁর।
প্রসঙ্গত, ইসলাম মেনে পাকিস্তানি পুরুষেরা সর্বাধিক চারজনকে নিজের স্ত্রীর মর্যাদা দিতে পারে। তবে এক্ষেত্রে বর্তমান স্ত্রী বা স্ত্রীদের প্রত্যেকের সমর্থন প্রয়োজন। এছাড়া আইনি সমর্থনও প্রয়োজন হয়। তবে সেসবে কোনও সমস্য়া নেই খিলজির। তাঁর তিন স্ত্রী-ও স্বামীর এমন ইচ্ছাকে সমর্থন জানিয়েছেন। চতুর্থ সতীনকে ঘরে তুলতে তাই কোনও সমস্যা হবে না তাদেরও। ফলে বাড়িতে সব সন্তান ও তিন স্ত্রীকে নিয়ে সুখেই দিন কাটছে খিলজির। আর পাশাপাশি চেষ্টা করে চলেছেন চতুর্থ কাকে স্ত্রী করে আনা যায় তার।
মুসলিম হওয়াও বেশ মজাদার কিন্তু !!! 
সৌজন্যে- বিশ্বনাথ ভট্টাচার্য




PEACEFUL ISLAM IN BANGLADESH

বাংলাদেশ জুড়ে হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের নিরহ জনগণ ও সেই ধর্মের পুরোহিতদের হত্যা করা হচ্ছে। হত্যাগুলোর দায় স্বীকার করছে ইসলামী খেলাফতকারী দলগুলো। এ বিষয়ে ইসলাম কি বলে? এই হত্যাগুলো কি ইসলাম সম্মত?
সাধারণ ধর্ম বিশ্বাসী মানুষের মনে গেঁথে দেওয়া হয়েছে ধর্মের মধ্যে কোন অন্যায় খুনোখুনি নেই। বিশেষত ইসলাম হচ্ছে সব রকম অন্যায় ও অবিচারে বিরুদ্ধে। কিন্তু তারা জানেন না ইসলামে অমুসলিমদের আটকিয়ে মুক্তিপণ আদায় থেকে শুরু করে হত্যা করা পর্যন্ত আল্লাহতালার বিধান বলে বিবেচিত। মুশকিল হচ্ছে, ইসলামী আলেমরা আপনাকে ইসলামের গোলকধাঁধাঁয় ফেলে বার বার বিভ্রান্ত করবে। আপনি যখন জানবেন, ইসলাম অমুসলিম নিরহ নাগরিকও শত্রু মনে করে এবং এ জন্য তাকে হত্যা করা জায়েজ তখনই আপনাকে জানানো হবে বদরের যুদ্ধে কাফেরদের বন্দি করেও রসূল্লাহ তাদের হত্যা করেননি। বরং বলেছে তাদের ছেড়ে দিলে ভবিষ্যতে তারা ইসলাম গ্রহণ করতেও পারে। রসূল্লাহ তাদেরকে ছেড়ে দিয়েছিলেন।
আমাকে যদি জিজ্ঞেস করেন এই ঘটনা সত্য কিনা, আমি বলব সত্য, কিন্তু এই সত্য মানুষকে ক্ষমা করে দেয়ার মহানুভূতার উপর দাঁড়িয়ে নয়। এটি ছিল নিজ পরিবার ও জাতির প্রতি পক্ষালম্বন। বদরের যুদ্ধে বন্দিদের মধ্যে রসূল্লাহর চাচা ও পরিবারের অনেক সদস্য ছিল। তাদের হত্যা করা হোক এটা তিনি চাচ্ছিলেন না। যদিও তার চাচাকে হত্যা করতে পাগলা কুকুরের মত হয়েছিল আনসাররা। আনসার আবু হাফস নবীর চাচার গর্দান উড়িয়ে দিতে চাইলে রসূল বলেন, হে আবু হাফস, তুমি কি রসূলের চাচার মুখে তরবারি মারবে? সারারাত হযরত মুহাম্মদ আত্মীয়দের চিন্তা ঘুমাতে পারেনি। তার আশংকা আনসার ও তার অনুসারীদের মনে যে ঘৃণা আবু হিশাম গোত্রের উপর তাতে তাদের পরিবারকে বাঁচানো যাবে তো? যে ঘৃণা তিনিই একদিন এদের মনে জ্বালিয়েছিলেন। আজ সেটাই বুমেরাং হয়ে নিজের উপর ফিরে এসেছে। সাহাবীদের উদ্দেশ্যে তিনি বললেন, জিব্রাইল এসে তাকে জানিয়েছেন, হয় এদের হত্যা কর নতুবা এদের মুক্তিপণ দিয়ে ছেড়ে দাও- এ দুটোর মধ্যে একটিকে বেছে নিতে বলুন আপনার সাহাবীদের। ওমর বললেন, এদের হত্যা করুন। আবু বকর মত দিলেন, মুক্তিপণ দিয়ে ছেড়ে দিন, এরা তো আপনার পরিবার পরিজন…।
কিন্তু নবীজি জানেন এই পরিস্থিতিতে সবাই যে আবু বককের মত তার একান্ত অনুগত থাকবে তা নয়। দলে বিদ্রোহ দেখা দিতে পারে। কিন্তু তিনি জানেন তার লোভী সাহাবীদের নগদ অর্থ কতটা খুশি করে। তিনি সেই ফাঁদটাই পাতলেন। বললেন, দেখো, তোমরা এখন দারিদ্রপীড়িত, সুতরাং এরা এখন ফিদইয়া (মুক্তির জন্য নগদ অর্থ) ছাড়া মুক্তি পাবে না… (ইবনে কাথিরের তাফসির, সুরা আনফাল, ৮,৯,১০,১১ খন্ড, পৃষ্ঠা- ৬১৬- ৬২৩)। এভাবেই বদরের যুদ্ধে বন্দি কাফেরদের অর্থের বিনিময়ে মুক্তি দেয়া হয়। আর এটাকেই এখন প্রচার করা হচ্ছে, রসূল্লাহ শত্রুকে হাতের কাছে পেয়েও ক্ষমা করে দিতেন। অথচ নবী ইহুদীদের বনু করাইযা গোত্রের কাউকে ক্ষমা করেননি। তাদের নাবালক শিশু (যাদের লিঙ্গের নিচে চুল গজিয়েছে)সহ সাতশ পুরুষকে একরাত্রে হত্যা করা হয়। (ইবনে হিশাম, বণু কুরাইজা অভিযান, পৃষ্ঠা- ২৪১) তাদের নারীদের যৌনদাসী বানানো হয়।
এইসব বালক ও নারীদের কি দোষ ছিল? অথচ বদর যুদ্ধে নিজের বংশের লোকজনকে বাঁচাতে তিনিই যুক্তি খাড়া করেন, আমি খবর পেয়েছি বনি হাশিমের অনেকেই ইচ্ছার বিরুদ্ধে যুদ্ধে আনা হয়েছে… (ইবনে কাথিরের তাফসির, সুরা আনফাল, ৮,৯,১০,১১ খন্ড, পৃষ্ঠা- ৬১৬-৬২৩)। অর্থ্যাৎ অনিচ্ছায় তার পরিবারের লোকজন যারা যুদ্ধে এসেছিল তার বিরুদ্ধে তাদেরকে আর যাই হোক হত্যা করা যায় না! কিন্তু ইহুদী নারী ও নাবালক শিশুরা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিল! তাই তাদের কোন ক্ষমা নেই- বাহ!
ইসলামের কোথাও খিলাফত বা জিহাদের পথে অন্তরায় হয়ে থাকা কাফের-মুশরিক অমুসলিমদের হত্যা বিষয়ে নিষেধ নেই। যে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে সেটা অন্য প্রেক্ষাপটে। সে আলোচনায় যাবার আগে জানিয়ে দেই যে, ইসলাম মানুষ হত্যাকে মহাপাপ বলেছে সেটা শুধুমাত্র মুসলিমদের বুঝানো হয়েছে। ইসলামে যত ন্যায় সংগত কথা সবই মুসলিমদের মধ্যে গণ্য। যেমন সুরা নিসায় আছে- “এবং কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কোন মুমিন ব্যক্তিকে হত্যা করলে তার শাস্তি জাহান্নাম, যেখানে সে স্থায়ী হবে এবং তার প্রতি আল্লাহর গযব ও অভিসম্পাত এবং তিনি তার জন্য মহাশাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন” ( সূরা নিসা:৯৩)। হাদিসে আছে- “কোন মুসলিম ব্যক্তির নিহত হওয়ার তুলনায় সমগ্র পৃথিবীর পতন আল্লাহর দৃষ্টিতে অতি তুচ্ছ ব্যাপার” (মুসলিম)। পরিস্কার করে মুসলিমদের কথা বলা হয়েছে এখানে। তো, অমুসলিমদের বিষয়ে কি আছে?
অমুসলিমদের হত্যা বিষয়ে গোটা কুরআনে এত এত আয়াত আছে যে তার সবটা দিতে গেলে এই লেখার পরিধি বেড়ে সীমানা ক্রস করবে। বরং কোন কোন ক্ষেত্রে কাফের-মুশরিকদের হত্যা করতে নিষেধ করা হয়েছে সেটাই বরং দেখাই। হাদিসে আছে- “যে ব্যক্তি কোন যিম্মীকে হত্যা করবে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাত হারাম করে দিবেন” (নাসাঈ)।/ “যে ব্যক্তি চুক্তিবদ্ধ কোন অমুসলিমকে হত্যা করল সে কখনো জান্নাতের সুগন্ধিও পাবে না”( বুখারী)। এই হাদিসগুলো পর্যালোচনা করলেই এই ভয় ভীতিগুলোর কারণ বুঝা যায়। ‘জিম্মি’ যে খুব গুরুত্বপূর্ণ এটি কোন মাথামোটা কিংবা প্রতিশোধ পরায়ন ব্যক্তি হয়ত নাও বুঝতে চাইতে পারে। জিম্মি দিয়ে নবীজি মুক্তিপণ আদায় করতেন। এমনকি জিম্মি বিনিময় করে বন্দি মুসলিমদের মুক্ত করতেন। চুক্তিবদ্ধ সম্প্রদায়ের উপর হটকারী হামলা হলে রাজনীতির পাশার দান যে ঘুরে যেতে পারে সেটা যে কোন বিচক্ষণ মানুষই বুঝতে সক্ষম।
দাস প্রথা ইসলাম শুধু সমর্থনই করেনি, দুহাতে এর ফয়দা লুটেছে। এই প্রথাকে নিষিদ্ধ করার কথা আল্লাহর একবারও মনে আসেনি। যাই হোক, কাফের-মুশরিকদের জীবনে দুটো ঘটনাই ঘটতে পারত (তবে নবীর বংশ ও পরিবার হলে ভিন্ন কথা!) মৃত্যু অথবা দাস হয়ে মুসলিমদের হাতে বিক্রি হওয়া। মাওলানা আওয়ামী ফরিদউদ্দিন মাসউদের মত আলেমরা দেখবেন সব সময় বলবে, আল্লাহর রসূল জিহাদের সময় নারী ও শিশুদের মারতে নিষেধ করেছেন। ঘটনা কি আসুন একটু বিস্তারিত জেনে আসি। নবীজি তার জীবনের শেষ যুদ্ধ (আক্রমন)হুনাইনের যুদ্ধে নারী ও শিশুদের হত্যা করতে নিষেধ করেছিলেন। “তিনি (রাসুলুল্লাহ) সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম মহিলা ও শিশুদেরকে হত্যা করতে নিষেধ করেছেন।” [সহীহ বুখারীঃ ৩০১৪, ৩০১৫, সহীহ মুসলিমঃ ১৭৪৪, আবু দাউদঃ ২৬৬৮, তিরমিযীঃ ১৫৬৯, ইবনু মাজাহঃ ২৮৪১, আহমাদঃ ৪৭২৫, মালেকঃ ৯৮১, দারেমী; ২৬৪২] । কিন্তু মদিনার তার ১৩ বছরের জিহাদের জীবনে তিনি তার অনুসারীদের নির্দেশ দিয়েছিলেন উল্টোটাই।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, মুসলমানদের রাত্রিকালের অভিযানের ফলে শত্রুপক্ষের মুশরিকদের কিছু মহিলা ও শিশুরা নিহত হয়, তাহলে কি হবে? আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম জবাবে বলেছিলেন, “তারা মুশরিকদের সাথে বলেই গণ্য হবে।” [সহীহ বুখারীঃ ৩০১২, ২৩৭০, সহীহ মুসলিমঃ ৭৫৪৫, আবু দাউদঃ ২৬৭২, তিরমিযীঃ ১৫১৭, ইবনু মাজাহঃ ২৮৩৯, আহমাদঃ ২৭৯০২, মালেকঃ ৯৮১, দারেমীঃ ২৬৪২] নারী ও শিশুদের হত্যা করা না হলে তাদের ভাগ্যে দাস হওয়াই ছিল নিয়তি। নারীদের গণিমত হিসেবে বন্টন করা হতো সাহাবীদের মধ্যে। প্রথম যুগে বন্টন হওয়ার আগেই এইসব কাফের নারীদের উপর ঝাপিয়ে পড়ত সাহাবীরা। গর্ভবতী নারীদেরও রেহাই দিতো না। এই জন্য পরবর্তীকালে নিয়ম করা হয়েছিল গণিমত নবী বন্টন করার আগে কেউ ছুঁতেও পারবে না। আল্লাহ গণিমতের ভাগও ঠিক করে দেন।
আজকাল নতুন নতুন আলেম আর ‘গুড মুসলিমদের’ উদয় হয়েছে যারা বলছেন, দেশে চলমান অমুসলিম ও নানা পেশা ও মতবাদের বিভক্ত মুসলিম, নাস্তিকদের যে হত্যা চলছে তা নাকি ইসলাম সম্মত না। ইসলামী আইন ‘কতল বিল হাক্ক’ ৬টি ক্ষেত্রের মধ্যে হত্যাকে জায়েজ করেছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ১. জিহাদের ময়দানে সত্য দীনের পথে প্রতিবন্ধকতা ‍সৃষ্টিকারীদের হত্যা করা। ২. ইসলামের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার পতনের চেষ্টায় লিপ্তদের অপরাধের শাস্তিস্বরূপ হত্যা করা। বর্তমানে জিহাদীরা ইসলামের এই সন্ত্রাসী আইনকে ধরেই গুপ্ত হত্যা চালাচ্ছে। অমুসলিম নাগরিকদের মনে করা হচ্ছে শতভাগ মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিবন্ধক হিসেবে। অথচ রোজ শুনি, এইসব হত্যার সঙ্গে নাকি ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই…!
Referal Link: https://www.facebook.com/notes/susupto-pathok/%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%85%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%80%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A7%87/515438258661582


ILP ISSUE IS CONGRESS POLICY TO CREATE TENSION IN MANIPUR

Tribal agitation in Delhi against Anti tribal bill, still on going...photo and news courtesy @ Nagaokhainii lanah.




BOYCOTT AMAZON PRODUCT

                               সঠিক দেশ বেছে নিয়েছে amazon.in -----
*যে দেশে অসহিষ্ণুতা মিথ্যা ইস্যুতে দেশ তোলপাড় করে পরোক্ষে বিশেষ সম্প্রদায়কে তোষন করা হয়।
*যে দেশে প্রকাশ্যে পৈতে/গীতা পুড়ালে / গোমাংস খেলে tv তে live প্রচার হয়---- বিশেষ সম্প্রদায়ের ভোট সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে।
*যে দেশে আই এস পতাকা নক্সা/ওড়ানো হয়; "ভারতের বরবাদী তাক জঙ্গ রেহেগা, ইনসাআল্লাহা! ইনসাআল্লাহা!" শ্লোগান দেওয়াতে হিরো হওয়া যায়।
*যে দেশে হিন্দু মন্দির ধ্বংস করলে মিডিয়া নিরবতা পালন করে। হিন্দু ডঃ(পংকজ নাড়াং) কে পিটিয়ে বিশেষ সম্প্রদায়ের লোকেরা হত্যা করলেও কাউকে মিডিয়া জানতে দেয় না।
*যে দেশে "ভারত মাতা কি জয়" (NIT srinagar এ) বলার অপরাধে পুলিস পিটিয়ে ছাএদের হসপিটালে ভর্তি করে দেয়।
*যে দেশে দেবী দূর্গা কে ব্রাফন্ট থেকে "যৌনকর্মী" বলা হয় এবং দূর্গা পুজোর বিসর্জ্জন রীতিকে জোর পূর্বক পরিবর্তন করা হয় । নলহাটি সহ বহু জায়গাতে এই পুজো বন্ধ করা হয়।
*যে দেশে সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বললেও বিশেষ সাম্প্রদায়িক ভাতা, সাধারন পাবলিকের করের পয়সাতে 100কোটির সাম্প্রদায়িক টাওয়ার বানানো হয়। সরকারি তদারকি তে ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়।
*যে দেশে খাগড়াগড় কাণ্ডে জড়িত বিশেষ সম্প্রদায়ের জঙ্গীদের আইনি সাহায্য দিতে যাওয়া ব্যক্তি আজ মন্ত্রী হন।মিনি পাকিস্থান বানানোর দাবিদার ও মন্ত্রী হন বিপুল ভোটে জিতে।
এমন হাজারো ঘটনাক্রম থেকে amazon শিক্ষা পেয়েছে "হিন্দু ধর্মে আঘাত দিয়ে প্রচার করলে ব্যবসার সমৃদ্ধি এবং প্রচার ভালো হবে"----
তাই শুধু amazon কে বয়কট করলেই কী সমাধান?? এই কোম্পানী তো শুধু ভারতের বাজার ধরার জন্য রাজনৈতিক ঘটনাক্রমকে ফলো করেছে মাত্র।
তাই এমন ঘটনাক্রমের উৎস বন্ধ হওয়া খুবই দরকার।
অনবদ্য সত্যটি লিখেছেন Ranjit Bagdi



PEACEFUL MANIPUR

Why are these goons harassing the non-tribals, repeatedly? If any shop-keeper did really commit any crime, he should be dealt by the law of the state. Where are those Meira-Paibis and other so-called social organisations now, cant they see this injustice? 
These people just know how to torture the migrants.
I wish the whole of India see their real faces.




HELPLESS NORTH EAST'S WOMEN IN KEJRIWAL'S DELHI


A Nurse from Manipur Named Naorem Reena D/O. Naorem
Chaoba Meitei of Khetregao wakha Imphal East,working at
SAI NURSING HOME New Delhi was kidnapped from her
Hostel ( Add: Janakpuri West A5C/18A) today at around
5.00am by Her fellow staff Named Kundan Yadav.....
.
according to her friends report Kundan Yadav had proposed
Reena...but she didn't acepht his proposal.......
.
so,he forcefully kidnapped her from road. Their mobile are
switch are switch off.
.
IGP Robin Hibu IPS, Nodal Officer for North East People,
Delhi. —



CONGRESS RULE IN MANIPUR

Few days back we shared an article reflecting the racist attitude of the local student and meira paibi organisations against citizens of other states in Manipur, we were bombarded with messages clarifying that nothing was against law and it was been done to protect the non-locals from the unwanted effects of the agitations.
But after seeing this today we are 100% confirmed that they are indeed racists who only cry victim card when in other states while themselves discriminating against people of other communities,,
Just shouting that we are even,we are equal,we are secular,we are peace loving won't solve anything,you show your true colors whenever you get the chances.
Here is another article regarding another racist move by the local kangleipak student organization which is basically a valley based student organization against people from communities like marwari,bihari,Punjabi,Bengali etc,,just imagine just when they can do things like these when they are demanding ilp,what will they do once it is passed,,,we have been trying to tell everytime that this ilp is only a legal tool for the people demanding it to carry on their anti non local activities under a legal blanket but we were always messaged that no it wasn't this wasn't that but now the truth is out.
Non-Manipuris shops vandalised by KSA volunteers Imphal, .
.
June 6: Members of Kangleipak Students’ Union (KSA) today has vandalise shops run by Non-Manipuris at Kakhulong and Masjid Road at Paona Keithel, Imphal around 3 pm over government agency’s failure to check adulteration of food items. The KSA volunteers begins their violent agitation after 5 of its volunteers including its generalsecretary Bidyananda for seizing of adulterated salt from a shop at Keishampat.The student body is demanding unconditional release of theKSA volunteers arrested by the police.Many shops items including groceries, betel leaves and many were ransacked on the streets. Shops that did not follow the order of the KSA members were vandalised.Police which rushed the spot tried to round up the KSA volunteers but was unable to arrest them as they fled the area after vandalising the shops.KSA further threaten more intense form of agitation if the govt. authority failed to released the KSA volunteers unconditionallyat the earliest possible time....
.
.
Source : Imphal Times






INNOCENT NON-TRIBALS SHOT DEAD IN MANIPUR.


Today (07/06/16) at about 19:15hrs two non local were shot by unknown persons outside the resisdence gate of Dr Dananjoy at Thameinbam Lourem Purel Leikai under ps Imphal of distt Imphal West. The two injured persons are identified as:
(1) Surender (36) s/o Duret Singh Patel r/o UP and got bullet injured on lower chest.
(2) Ramu (36) s/o Sagar Nat r/o Bihar and got bullet injury on back side shoulder and he is in critical. 
Both the injured person were admitted to RIMS hospital.




Wednesday 1 June 2016

ISIS slave trader who became famous for bragging about raping young Yazidi girls has been nabbed

Remember this ISIS member who was making fun of Yezidi girls saying he would buy them if they have blue eyes? Well he has been captured now.
Last year a video emerged from the Islamic State (IS), showing how members of ISIS discussed how they would sell and buy captured girls and women as sex slaves.
This led to that an actual price list emerged shortly after, where captured girls and women were listed as merchandise and sold as slaves to members of IS. Girls aged between 1-9 gave the highest prices.
Posted on a pro-Kurdish page on Facebook, pictures of one of the men in the video now show that he has been captured by Kurdish forces, his beard shaved off and in civilian clothes, along with what appears to be another captive from the terrorist organization.


পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদেরকে আজও বীরের মতো রক্ষা করে চলেছে আদিবাসী

...পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদেরকে আজও বীরের মতো রক্ষা করে চলেছে আদিবাসী ও নিম্নবর্গীয় হিন্দুরা। উচ্চবর্ণীয় হিন্দুরা তো বেশিরভাগই সুশীল সেকু মাকু, তেতলায় শুয়ে ঘুম দেয়। কোন তাপ-উত্তাপ নেই, কি সুন্দর হাসি-ঠাট্টা-মজা-ইয়ার্কি করে চলেছে, আর মানবতার বুলি কপচাচ্ছে। ধান্দাবাজ সুশীলের দল সব। আজ রাজনৈতিক ক্ষমতা আছে, কাল তা থাকবে না। যা দিয়ে সরকারী সুখ-সুবিধা, চাকরি-বাকরি আদায় করছো। আজ এই নীচু তলার আদিবাসী হিন্দুরা শেষ হলে, জেহাদি ইসলামী চাপাতির কোপ তেতলাকেও ছাড়বে না।
...যা শুনলাম, "চন্দ্রকোনায় জিহাদি আক্রমণ" প্রতিরোধে মূল ভূমিকা নিয়েছে আদিবাসী হিন্দু ভাইরা। নাহলে হিন্দুদের খেল খতম করে দিত হারামজাদা মোল্লারা। এখন সময় আছে হিন্দুর দল, জাত-পাত বিভেদ ভুলে কাঁধে কাঁধ লাগাও। আর সমস্ত নিম্নবর্ণীয় হিন্দুদের বুকে টেনে, জামাতি-বামাতিদের জাতি বিদ্বেষ তৈরীর পথ বন্ধ করো। নাহলে কোন শুয়োরের বাচ্চা তোমাদের গলা আর বাড়ির মেয়েদের রক্ষা করতে পারবে না। বাজারে যৌনদাসী হিসাবে বিক্রি করবে মোল্লারা তোমাদের মেয়ে-বৌ-বোনকে।
...যারা গত ২৮ শে মে থেকে পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনায় হিন্দুদের ওপর মুসলিমদের জেহাদি আক্রমণ সম্পর্কে জানেন না, তাদের জন্যে মূল ঘটনা তুলে ধরলাম।
...গত ২৮ শে মে ১০ থেকে ১২ জনের মুসলিমদের একটি দল চন্দ্রকোনা রোডের ট্যাক্সিষ্ট্যান্ডে ১ জন হিন্দু ছেলেকে প্রচন্ড মারধর করে। ওই ঘটনার পর হিন্দুরা প্রতিবাদ করার জন্য রাস্তা অবরোধ করে। এই অবরোধ করার পর চন্দ্রকোনার মুসলিমরা কেশপুর, গড়বেতা, বগড়ী থেকে বহিরাগত মুসলিম এনে জমায়েত করতে শুরু করে।
...গত ২৯ শে মে সকালে বিপুল পরিমান অস্ত্র সহ মুসলিমরা জমায়েত করে হিন্দুদের দোকানপাট লুঠ করে এবং গ্রামে আগুন ধরিয়ে দেয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে পৌঁছালে পুলিশকেও আক্রমণ করে মুসলিমরা, OC এর মাথা ফাটিয়ে দেয়। প্রশাসন ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে মুখে কুলুপ এঁটে বসে থাকে।
...২৯ শে মে বিকেলে হিন্দুরা মুসলিমদের আবার আক্রমণ যথেষ্ট প্রতিরোধ করে ট্যাক্সি স্ট্যান্ড এলাকায়। মোল্লারা আশেপাশের গ্রাম্য এলাকাতে প্রচন্ড ভাংচুর, লুটপাট চালায়। নতুন মমতার পুলিশ আর প্রশাসন মোল্লাদের জমায়েত, ভাংচুর, লুটপাট দেখতে পায় নি বলে, তাদের বিরুদ্ধে কোনো একশন নেয়নি।
...২৯ শে মে সন্ধ্যায় চন্দ্রকোনা থেকে ৩-৪ কিলোমিটার দুরে মোল্লারা একত্রিত হয় আবার আক্রমনের জন্য। ১২ টা বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়, ২ টা বাইক আর ২টা গাড়িও ধ্বংস করে দেয়া হয়। সেদিন রাত পর্যন্ত ৩ জন হিন্দুকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তত্পরতার সাথে তাদের কোর্টে তোলাও হয়। আরও ৫ জন হিন্দুর বিরুদ্ধে ১0 টি জামিন অযোগ্য ধারায় কেস করা হয়।
...২৯ শে মে রাতে তেইশ গাড়ি RAF নেমেছিল, তার ওপর আদিবাসীদের আক্রমণ করতে গিয়ে তীরের মুখোমুখি হয়েছে মোল্লারা। তাই এলাকাতে উত্তেজনা থাকলেও পুনরায় সংঘাত হওয়ার সুযোগ ঘটেনি।
...কাল ৩০ শে মে, বিশ্বস্ত সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী গতকাল চন্দ্রকোনার নবকোলা গ্রামে জনাব সিদ্দিকুল্লা গোপন মিটিং করে গেছেন এবং মুসলমানরা আগামীদিনে আবার হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নিজেদের মধ্যে প্রায় ৬৭ লক্ষ টাকা ফান্ড কালেকশন হয়েছে। তার মধ্যে থেকে ৩০ লক্ষ টাকা এক প্রশাসনিক কর্তা নিয়েছেন। অতএব, এর পরের হামলা খুব ভয়ংকর হতে চলেছে। আমাদের এখন উচিত সর্বতোভাবে চন্দ্রকোনার পাশে দাঁড়ানো।
...আবার এমন হলে সেদিন অনেক মোল্লাই আর ঘরে ফিরবে না। ৭২ হুরের সাথে জন্নতের সফরে যাবে....ইনশাল্লাহ। আমাদের হিন্দু আদিবাসী বন্ধুরা মোল্লাদের সঠিক জবাব দিয়েছে।