...পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুদেরকে আজও বীরের মতো রক্ষা করে চলেছে আদিবাসী ও নিম্নবর্গীয় হিন্দুরা। উচ্চবর্ণীয় হিন্দুরা তো বেশিরভাগই সুশীল সেকু মাকু, তেতলায় শুয়ে ঘুম দেয়। কোন তাপ-উত্তাপ নেই, কি সুন্দর হাসি-ঠাট্টা-মজা-ইয়ার্কি করে চলেছে, আর মানবতার বুলি কপচাচ্ছে। ধান্দাবাজ সুশীলের দল সব। আজ রাজনৈতিক ক্ষমতা আছে, কাল তা থাকবে না। যা দিয়ে সরকারী সুখ-সুবিধা, চাকরি-বাকরি আদায় করছো। আজ এই নীচু তলার আদিবাসী হিন্দুরা শেষ হলে, জেহাদি ইসলামী চাপাতির কোপ তেতলাকেও ছাড়বে না।
...যা শুনলাম, "চন্দ্রকোনায় জিহাদি আক্রমণ" প্রতিরোধে মূল ভূমিকা নিয়েছে আদিবাসী হিন্দু ভাইরা। নাহলে হিন্দুদের খেল খতম করে দিত হারামজাদা মোল্লারা। এখন সময় আছে হিন্দুর দল, জাত-পাত বিভেদ ভুলে কাঁধে কাঁধ লাগাও। আর সমস্ত নিম্নবর্ণীয় হিন্দুদের বুকে টেনে, জামাতি-বামাতিদের জাতি বিদ্বেষ তৈরীর পথ বন্ধ করো। নাহলে কোন শুয়োরের বাচ্চা তোমাদের গলা আর বাড়ির মেয়েদের রক্ষা করতে পারবে না। বাজারে যৌনদাসী হিসাবে বিক্রি করবে মোল্লারা তোমাদের মেয়ে-বৌ-বোনকে।
...যারা গত ২৮ শে মে থেকে পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনায় হিন্দুদের ওপর মুসলিমদের জেহাদি আক্রমণ সম্পর্কে জানেন না, তাদের জন্যে মূল ঘটনা তুলে ধরলাম।
...গত ২৮ শে মে ১০ থেকে ১২ জনের মুসলিমদের একটি দল চন্দ্রকোনা রোডের ট্যাক্সিষ্ট্যান্ডে ১ জন হিন্দু ছেলেকে প্রচন্ড মারধর করে। ওই ঘটনার পর হিন্দুরা প্রতিবাদ করার জন্য রাস্তা অবরোধ করে। এই অবরোধ করার পর চন্দ্রকোনার মুসলিমরা কেশপুর, গড়বেতা, বগড়ী থেকে বহিরাগত মুসলিম এনে জমায়েত করতে শুরু করে।
...গত ২৯ শে মে সকালে বিপুল পরিমান অস্ত্র সহ মুসলিমরা জমায়েত করে হিন্দুদের দোকানপাট লুঠ করে এবং গ্রামে আগুন ধরিয়ে দেয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে পৌঁছালে পুলিশকেও আক্রমণ করে মুসলিমরা, OC এর মাথা ফাটিয়ে দেয়। প্রশাসন ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে মুখে কুলুপ এঁটে বসে থাকে।
...২৯ শে মে বিকেলে হিন্দুরা মুসলিমদের আবার আক্রমণ যথেষ্ট প্রতিরোধ করে ট্যাক্সি স্ট্যান্ড এলাকায়। মোল্লারা আশেপাশের গ্রাম্য এলাকাতে প্রচন্ড ভাংচুর, লুটপাট চালায়। নতুন মমতার পুলিশ আর প্রশাসন মোল্লাদের জমায়েত, ভাংচুর, লুটপাট দেখতে পায় নি বলে, তাদের বিরুদ্ধে কোনো একশন নেয়নি।
...২৯ শে মে সন্ধ্যায় চন্দ্রকোনা থেকে ৩-৪ কিলোমিটার দুরে মোল্লারা একত্রিত হয় আবার আক্রমনের জন্য। ১২ টা বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়, ২ টা বাইক আর ২টা গাড়িও ধ্বংস করে দেয়া হয়। সেদিন রাত পর্যন্ত ৩ জন হিন্দুকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তত্পরতার সাথে তাদের কোর্টে তোলাও হয়। আরও ৫ জন হিন্দুর বিরুদ্ধে ১0 টি জামিন অযোগ্য ধারায় কেস করা হয়।
...২৯ শে মে রাতে তেইশ গাড়ি RAF নেমেছিল, তার ওপর আদিবাসীদের আক্রমণ করতে গিয়ে তীরের মুখোমুখি হয়েছে মোল্লারা। তাই এলাকাতে উত্তেজনা থাকলেও পুনরায় সংঘাত হওয়ার সুযোগ ঘটেনি।
...কাল ৩০ শে মে, বিশ্বস্ত সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী গতকাল চন্দ্রকোনার নবকোলা গ্রামে জনাব সিদ্দিকুল্লা গোপন মিটিং করে গেছেন এবং মুসলমানরা আগামীদিনে আবার হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নিজেদের মধ্যে প্রায় ৬৭ লক্ষ টাকা ফান্ড কালেকশন হয়েছে। তার মধ্যে থেকে ৩০ লক্ষ টাকা এক প্রশাসনিক কর্তা নিয়েছেন। অতএব, এর পরের হামলা খুব ভয়ংকর হতে চলেছে। আমাদের এখন উচিত সর্বতোভাবে চন্দ্রকোনার পাশে দাঁড়ানো।
...আবার এমন হলে সেদিন অনেক মোল্লাই আর ঘরে ফিরবে না। ৭২ হুরের সাথে জন্নতের সফরে যাবে....ইনশাল্লাহ। আমাদের হিন্দু আদিবাসী বন্ধুরা মোল্লাদের সঠিক জবাব দিয়েছে।
...যা শুনলাম, "চন্দ্রকোনায় জিহাদি আক্রমণ" প্রতিরোধে মূল ভূমিকা নিয়েছে আদিবাসী হিন্দু ভাইরা। নাহলে হিন্দুদের খেল খতম করে দিত হারামজাদা মোল্লারা। এখন সময় আছে হিন্দুর দল, জাত-পাত বিভেদ ভুলে কাঁধে কাঁধ লাগাও। আর সমস্ত নিম্নবর্ণীয় হিন্দুদের বুকে টেনে, জামাতি-বামাতিদের জাতি বিদ্বেষ তৈরীর পথ বন্ধ করো। নাহলে কোন শুয়োরের বাচ্চা তোমাদের গলা আর বাড়ির মেয়েদের রক্ষা করতে পারবে না। বাজারে যৌনদাসী হিসাবে বিক্রি করবে মোল্লারা তোমাদের মেয়ে-বৌ-বোনকে।
...যারা গত ২৮ শে মে থেকে পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনায় হিন্দুদের ওপর মুসলিমদের জেহাদি আক্রমণ সম্পর্কে জানেন না, তাদের জন্যে মূল ঘটনা তুলে ধরলাম।
...গত ২৮ শে মে ১০ থেকে ১২ জনের মুসলিমদের একটি দল চন্দ্রকোনা রোডের ট্যাক্সিষ্ট্যান্ডে ১ জন হিন্দু ছেলেকে প্রচন্ড মারধর করে। ওই ঘটনার পর হিন্দুরা প্রতিবাদ করার জন্য রাস্তা অবরোধ করে। এই অবরোধ করার পর চন্দ্রকোনার মুসলিমরা কেশপুর, গড়বেতা, বগড়ী থেকে বহিরাগত মুসলিম এনে জমায়েত করতে শুরু করে।
...গত ২৯ শে মে সকালে বিপুল পরিমান অস্ত্র সহ মুসলিমরা জমায়েত করে হিন্দুদের দোকানপাট লুঠ করে এবং গ্রামে আগুন ধরিয়ে দেয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে পৌঁছালে পুলিশকেও আক্রমণ করে মুসলিমরা, OC এর মাথা ফাটিয়ে দেয়। প্রশাসন ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে মুখে কুলুপ এঁটে বসে থাকে।
...২৯ শে মে বিকেলে হিন্দুরা মুসলিমদের আবার আক্রমণ যথেষ্ট প্রতিরোধ করে ট্যাক্সি স্ট্যান্ড এলাকায়। মোল্লারা আশেপাশের গ্রাম্য এলাকাতে প্রচন্ড ভাংচুর, লুটপাট চালায়। নতুন মমতার পুলিশ আর প্রশাসন মোল্লাদের জমায়েত, ভাংচুর, লুটপাট দেখতে পায় নি বলে, তাদের বিরুদ্ধে কোনো একশন নেয়নি।
...২৯ শে মে সন্ধ্যায় চন্দ্রকোনা থেকে ৩-৪ কিলোমিটার দুরে মোল্লারা একত্রিত হয় আবার আক্রমনের জন্য। ১২ টা বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়, ২ টা বাইক আর ২টা গাড়িও ধ্বংস করে দেয়া হয়। সেদিন রাত পর্যন্ত ৩ জন হিন্দুকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তত্পরতার সাথে তাদের কোর্টে তোলাও হয়। আরও ৫ জন হিন্দুর বিরুদ্ধে ১0 টি জামিন অযোগ্য ধারায় কেস করা হয়।
...২৯ শে মে রাতে তেইশ গাড়ি RAF নেমেছিল, তার ওপর আদিবাসীদের আক্রমণ করতে গিয়ে তীরের মুখোমুখি হয়েছে মোল্লারা। তাই এলাকাতে উত্তেজনা থাকলেও পুনরায় সংঘাত হওয়ার সুযোগ ঘটেনি।
...কাল ৩০ শে মে, বিশ্বস্ত সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী গতকাল চন্দ্রকোনার নবকোলা গ্রামে জনাব সিদ্দিকুল্লা গোপন মিটিং করে গেছেন এবং মুসলমানরা আগামীদিনে আবার হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নিজেদের মধ্যে প্রায় ৬৭ লক্ষ টাকা ফান্ড কালেকশন হয়েছে। তার মধ্যে থেকে ৩০ লক্ষ টাকা এক প্রশাসনিক কর্তা নিয়েছেন। অতএব, এর পরের হামলা খুব ভয়ংকর হতে চলেছে। আমাদের এখন উচিত সর্বতোভাবে চন্দ্রকোনার পাশে দাঁড়ানো।
...আবার এমন হলে সেদিন অনেক মোল্লাই আর ঘরে ফিরবে না। ৭২ হুরের সাথে জন্নতের সফরে যাবে....ইনশাল্লাহ। আমাদের হিন্দু আদিবাসী বন্ধুরা মোল্লাদের সঠিক জবাব দিয়েছে।
No comments:
Post a Comment